Source LINK
গবেষকেরা জানিয়েছেন, খেজুর দিয়ে ইফতার করা স্বাস্থ্যর জন্য অত্যন্ত ভালো। সারা বছরই খেজুর উপকারী খাবার, তবে রমজান মাসে এই খাদ্যটি বিশেষ কল্যাণ নিয়ে আসে। এ কারণেই বিশ্বজুড়ে রমজান মাসে মুসলমানরা ইফতারিতে খেজুর আর পানি রাখেন।
অত্যন্ত পুষ্টিকর এই খাবারটি সারা দিন আমাদের দেহে যে পুষ্টিগত শূন্যতার সৃষ্টি হয়, তা অনেকাংশে পূরণ করতে পারে। এই খাবারটির মাধ্যমে এনার্জি মাত্রা, চিনি আর রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখা সম্ভব।
- See more at: http://www.dailynayadiganta.com/detail/news/34691#sthash.8af9JmVx.dpuf
গবেষকেরা জানিয়েছেন, খেজুর দিয়ে ইফতার করা স্বাস্থ্যর জন্য অত্যন্ত ভালো। সারা বছরই খেজুর উপকারী খাবার, তবে রমজান মাসে এই খাদ্যটি বিশেষ কল্যাণ নিয়ে আসে। এ কারণেই বিশ্বজুড়ে রমজান মাসে মুসলমানরা ইফতারিতে খেজুর আর পানি রাখেন।
অত্যন্ত পুষ্টিকর এই খাবারটি সারা দিন আমাদের দেহে যে পুষ্টিগত শূন্যতার সৃষ্টি হয়, তা অনেকাংশে পূরণ করতে পারে। এই খাবারটির মাধ্যমে এনার্জি মাত্রা, চিনি আর রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখা সম্ভব।
১. ডায়েটারি ফাইবার
ডায়েটারি ফাইবার আসে দ্রবীভূত ও অদ্রবীভূত আঁশ থেকে। খেজুর উভয়টারই বিপুল উৎস। এটা আমাদের হজমশক্তি ব্যাপকভাবে বাড়িয়ে দেয়। আর এর মাধ্যমে আমাদের কলেস্টরল মাত্রা কমিয়ে দেয়।২. পলিফেনল
গবেষকদের মতে শুকনা খাবারের মধ্যে খেজুরেই সবচেয়ে বেশি পলিফেনল থাকে। বিপজ্জনক অনেক রোগ থেকে আমাদের রক্ষা করতে সহায়তা করে এই পলিফেনল। গবেষকরা মনে করেন, আমাদের খাবারের বেশির ভাগই হওয়া উচিত শুকনো খাবার। কারণ তাতে করে ফেনল অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ও নিউট্রিয়েন্ট থাকে। রোগ প্রতিরোধে এগুলো খুবই কার্যকর।৩. কার্বোহাইড্রেট
খেজুরের ৭৫ ভাগই কার্বোহাইড্রেট। সারা দিন ইফতারের পর খেজুর খুব তাড়াতাড়ি আমাদের শক্তি ঘাটতি পূরণ করতে পারে।৪. পটাশিয়াম
আমাদের হৃদযন্ত্রের সহ পেশিগুলোর সংরক্ষণে পটাশিয়াম একটি গুরুত্বপূর্ণ খনিজ উপাদান। দেহের নার্ভ সিস্টেম মেটাবলিজম ঠিক রাখতে এর প্রয়োজন অনিস্বীকার্য। খেজুরের চেয়ে ভালো পটাশিয়াম উৎস আর হয় না। এটা সোডিয়ামেরও ভালো উৎস। কিডনি ও স্ট্রোক জটিলতা এড়াতে এর ব্যাপক প্রয়োজন রয়েছে। এ কারণে অনেকেই প্রতিদিন একটি করে খেজুর খাওয়ার পরামর্শ দিয়ে থাকেন।৫. বি-কমপ্লেজ ভিটামিন
খেজুরে বি-কমপ্লেক্স ভিটামিন- থিয়ামিন, বিরোফ্লাভিন, নিয়াসিন, ভিটামিন বি-৬ এবং প্যান্টোথেনিক এসিড রয়েছে। দেহকে স্বাস্থ্যবান রাখতে এসব ভিটামিনের জুড়ি নেই।৬. ম্যাগনেশিয়াম
এর ঘাটতিতে মাইগ্রেন, হাইপারটেনশন, ডায়াবেটিস, হাঁপানি ইত্যাদির রোগ হয়ে থাকে। কিন্তু খেজুর খেলে এসব রোগ নিয়ে আপনার চিন্তা করার কিছু থাকবে না। কারণ খেজুরে বিপুল ম্যাগনেশিয়াম রয়েছে।৭. আয়রন
খেজুর আয়রন বা লোহার সমৃদ্ধ যোগানদাতা। আমাদের রক্তের লোহিত কনিকা এর মাধ্যমেই হয়ে থাকে। লোহিত কনিকা সারা দেহে পুষ্টি বয়ে নিয়ে যায। এই আয়রন রক্তে প্রয়োজনীয় অক্সিজেনের মাত্রা নির্ধারণ করে দেয়।৮. আলকালিন লবণ
খেজুরে থাকা আলকালিন লবণ রক্তের অ্যাসিডিটি সমন্বয় করতে সহায়তা করে। মাত্রাতিরিক্ত গোশত ও কার্বোহাইড্রেট খেলে ডায়াবেটিস, বাত, পিত্তথলের পাথর, গল ব্লাডারে সমস্যা দেখা দেয়। এমন অবস্থায় খালি পেটে প্রথম আদর্খাশ বার (আদর্শ খাদ্য ?) হতে পারে খেজুর।- See more at: http://www.dailynayadiganta.com/detail/news/34691#sthash.8af9JmVx.dpuf
No comments:
Post a Comment