অসুখ-বিসুখে কথায় কথায় ওষুধ খাওয়ার বদলে বরং পালটে ফেলুন নিজের শোয়ার ধরন। বিশেষজ্ঞদের মতে, এমনকিছু শোয়ার ধরন আছে যা কিনা খুব সহজেই সারাতে পারে রোগ। কী সেই শোয়ার ভঙ্গিমা, জানতে পড়ুন গোটা প্রতিবেদনটি -
হাঁটুর ব্যথা
বয়স বাড়লেই হাড় দুর্বল হতে শুরু করে। শুরু হয় আর্থরাইটিস, গাঁটের ব্যথা, বাঁতের ব্যথার মতো সমস্যা। যাঁরা এইসব সমস্যায় ভোগেন, তাঁরা জানেন কষ্ট কতখানি। ওষুধ, মালিশেও যন্ত্রণা উধাও হতে চায় না। বিশেষজ্ঞরা বলেন, এই কষ্ট থেকে সহজেই নিস্তার পেতে পারেন যদি আপনি একটি বিশেষ পদ্ধতিতে রাতে ঘুমোতে শুরু করেন। আপনার যদি পাশ ফিরে শোয়ার অভ্যেস থাকে, দুটি হাঁটুর মাঝে তোয়ালে দিয়ে শুতে যান। সোজা টানটান হয়ে শোয়ার অভ্যেস থাকলে হাঁটুর নিচে তোয়ালে দিয়ে শুয়ে পড়ুন। এটা করলে ধীরে ধীরে ব্যথা কমে যাবে।
মাথা ব্যথা
অনেকেই মাইগ্রেইন ও সাইনাসের কষ্টে ভোগেন। কারোর আবার রোদে বেরোলে কিংবা কাজের প্রেশার থাকলে মাথা ব্যথা শুরু হয়। পেইন কিলার ও বাম তাঁদের নিত্যসঙ্গী। এর কোনও স্থায়ী সমাধান নেই। শোয়ার পদ্ধতিতে সামান্য পরিবর্তন আনতে পারেন। কার্যকরী ফল পাবেন। ক্লিনিক্যাল ও অর্থোপেডিক ফিজ়িওথেরাপিস্টদের মতে, রাতে একটি নয়, দুটি বালিশ নিয়ে শুলে মাথা ব্যথার হাত থেকে রেহাই পেতে পারেন।
পিঠের যন্ত্রণা
আজকাল প্রায় প্রত্যেক চাকুরিজীবী ছেলেমেয়েদেরই এই সমস্যা। দিনে ৮-১০ ঘণ্টা একটানা রিভলভিং চেয়ারে বসে এই সমস্যার সূত্র। এটি মিটতে পারে শোয়ার ধরনে পরিবর্তন আনলে। এর জন্য আপনাকে সোজা হয়ে শোয়া অভ্যেস করতে হবে। হাঁটুর নিচে বালিশ দিতে হবে এবং মাথায় বালিশের বদলে তোয়ালে পেতে শোয়া প্র্যাকটিস করতে হবে। তা হলেই পিঠের যন্ত্রণা থেকে রেহাই মিলতে পারে।
সাইনাসাইটিস
সাইনাসাইটিস তখনই হয়, যখন সাইনাসের চারপাশ ফুলেফেঁপে ওঠে। এবং এটি হতে পারে যদি আপনি নিয়মিত এয়ার কন্ডিশনার বা কুলার চালিয়ে শোন। এর থেকে তীব্র মাথা যন্ত্রণা শুরু হতে পারে আপনার। পরদিন সকালে সর্দি জমে থাকতে পারে নাকে। এর থেকে বাঁচতে হলে মাথা স্বাভাবিকের চেয়ে সামান্য তুলে শোয়া অভ্যেস করতে হবে। একটি বাড়তি বালিশ মাথায় দিয়ে শোয়া অভ্যেস করতে হবে।
কাঁধের ব্যথা
অফিসে ৮-১০ ঘণ্টা ঘুমের কারণে কাঁধের যন্ত্রণা শুরু হতে পারে। অনেকসময় শোয়ার ধরনে গোলমাল থাকলেও কাঁধে ব্যথা হতে পারে। মূলত, একদিকে শুয়ে থাকলে কাঁধে যন্ত্রণা শুরু হতে পারে। এরজন্য মাঝেমধ্যে শোয়ার ধরন পরিবর্তন করা প্রয়োজন।
হাই ব্লাড প্রেশার
অতিরিক্ত দুশ্চিন্তা, হতাশা, কাজের চাপের কারণে হাই ব্লাড প্রেশার হয় অনেকেরই। এটি অতিপরিচিত লাইফস্টাইল ডিজ়িজ়। এই সমস্যাও মেটাতে পারে আপনার শোয়ার ধরনে। এর জন্য উপুর হয়ে শোয়া অভ্যেস করুন। শোয়ার সময় বালিশের নিচে হাত ঢোকাতে পারেন, ভালো ঘুম হবে।
................................
Source LINK
হাঁটুর ব্যথা
বয়স বাড়লেই হাড় দুর্বল হতে শুরু করে। শুরু হয় আর্থরাইটিস, গাঁটের ব্যথা, বাঁতের ব্যথার মতো সমস্যা। যাঁরা এইসব সমস্যায় ভোগেন, তাঁরা জানেন কষ্ট কতখানি। ওষুধ, মালিশেও যন্ত্রণা উধাও হতে চায় না। বিশেষজ্ঞরা বলেন, এই কষ্ট থেকে সহজেই নিস্তার পেতে পারেন যদি আপনি একটি বিশেষ পদ্ধতিতে রাতে ঘুমোতে শুরু করেন। আপনার যদি পাশ ফিরে শোয়ার অভ্যেস থাকে, দুটি হাঁটুর মাঝে তোয়ালে দিয়ে শুতে যান। সোজা টানটান হয়ে শোয়ার অভ্যেস থাকলে হাঁটুর নিচে তোয়ালে দিয়ে শুয়ে পড়ুন। এটা করলে ধীরে ধীরে ব্যথা কমে যাবে।
মাথা ব্যথা
অনেকেই মাইগ্রেইন ও সাইনাসের কষ্টে ভোগেন। কারোর আবার রোদে বেরোলে কিংবা কাজের প্রেশার থাকলে মাথা ব্যথা শুরু হয়। পেইন কিলার ও বাম তাঁদের নিত্যসঙ্গী। এর কোনও স্থায়ী সমাধান নেই। শোয়ার পদ্ধতিতে সামান্য পরিবর্তন আনতে পারেন। কার্যকরী ফল পাবেন। ক্লিনিক্যাল ও অর্থোপেডিক ফিজ়িওথেরাপিস্টদের মতে, রাতে একটি নয়, দুটি বালিশ নিয়ে শুলে মাথা ব্যথার হাত থেকে রেহাই পেতে পারেন।
পিঠের যন্ত্রণা
আজকাল প্রায় প্রত্যেক চাকুরিজীবী ছেলেমেয়েদেরই এই সমস্যা। দিনে ৮-১০ ঘণ্টা একটানা রিভলভিং চেয়ারে বসে এই সমস্যার সূত্র। এটি মিটতে পারে শোয়ার ধরনে পরিবর্তন আনলে। এর জন্য আপনাকে সোজা হয়ে শোয়া অভ্যেস করতে হবে। হাঁটুর নিচে বালিশ দিতে হবে এবং মাথায় বালিশের বদলে তোয়ালে পেতে শোয়া প্র্যাকটিস করতে হবে। তা হলেই পিঠের যন্ত্রণা থেকে রেহাই মিলতে পারে।
সাইনাসাইটিস
সাইনাসাইটিস তখনই হয়, যখন সাইনাসের চারপাশ ফুলেফেঁপে ওঠে। এবং এটি হতে পারে যদি আপনি নিয়মিত এয়ার কন্ডিশনার বা কুলার চালিয়ে শোন। এর থেকে তীব্র মাথা যন্ত্রণা শুরু হতে পারে আপনার। পরদিন সকালে সর্দি জমে থাকতে পারে নাকে। এর থেকে বাঁচতে হলে মাথা স্বাভাবিকের চেয়ে সামান্য তুলে শোয়া অভ্যেস করতে হবে। একটি বাড়তি বালিশ মাথায় দিয়ে শোয়া অভ্যেস করতে হবে।
কাঁধের ব্যথা
অফিসে ৮-১০ ঘণ্টা ঘুমের কারণে কাঁধের যন্ত্রণা শুরু হতে পারে। অনেকসময় শোয়ার ধরনে গোলমাল থাকলেও কাঁধে ব্যথা হতে পারে। মূলত, একদিকে শুয়ে থাকলে কাঁধে যন্ত্রণা শুরু হতে পারে। এরজন্য মাঝেমধ্যে শোয়ার ধরন পরিবর্তন করা প্রয়োজন।
হাই ব্লাড প্রেশার
অতিরিক্ত দুশ্চিন্তা, হতাশা, কাজের চাপের কারণে হাই ব্লাড প্রেশার হয় অনেকেরই। এটি অতিপরিচিত লাইফস্টাইল ডিজ়িজ়। এই সমস্যাও মেটাতে পারে আপনার শোয়ার ধরনে। এর জন্য উপুর হয়ে শোয়া অভ্যেস করুন। শোয়ার সময় বালিশের নিচে হাত ঢোকাতে পারেন, ভালো ঘুম হবে।
................................
Source LINK
No comments:
Post a Comment