1) যৌনশক্তি কমায় এমন পরিচিত ৫ খাবারঃ
চিজঃ অতি ফ্যাটযুক্ত খাবার যেমন চিজ
শরীরের নানান ক্ষতি করে। সেই
সাথে এতে মানুষের
যৌনক্ষমতা কমে যায়।
কফিঃ কফি না খেলে অনেকের দিন ভাল
যায় না। এতে মানসিক অবসাদ দূর হয়।
তবে অতিমাত্রায় কপি পান স্বাস্থ্যের
জন্য ভাল নয়। অতি মাত্রায়
কফি শরীরে গেলে হরমোনের বৈষম্য
নষ্ট হয়। ফলে শরীরের
সতেজতা কমে যায়।
মাদকঃ যে কোন ধরনের মাদক শরীরের
শক্তি নষ্ট করে। মাদকে আসক্তির
ফলে মানুষের যৌনক্ষমতা কমে যায়।
সাময়িক
ভাবে শরীরে উত্তেজনা জাগালেও
মাদক আসলে দীর্ঘস্থায়ী ক্ষতি করে।
ফ্রাইড এবং জ্যাংক ফুডঃ ফ্রাইড
এবং জ্যাংক ফুড শরীরের জন্য খুবই
ক্ষতিকর। যারা রোমান্স
করতে ভালবাসেন তাদের জন্য এ খাবার
থেকে দূরে থাকায় মঙ্গল।
পুইশাকঃ সবজি শরীরের জন্য খুবই
দরকারি। তবে গবেষকরা জানাচ্ছেন
পুই শাকের অন্যান্য গুণাবলি থাকলেও
যৌন ক্ষমতা হ্রাসে পুইশাক কাজ করে।
তাই যুবক বয়সে একটু কম খাওয়াই ভাল। LINK
2) কৃত্রিম ডিমে কোনো খাদ্যগুণ নেই ৷
কোনো প্রোটিনও নেই। বরং তা মানবদেহের মারাত্মত ক্ষতি করছে। - LINK3) খেজুরের গুণাগুণ!
----------------
পবিত্র রমজান মাস এলে আমাদের খেজু খাওয়ার পরিমাণ কিছুটা বেড়ে যায়। খেজুর খুবই পুষ্টিকর একটি ফল। পুষ্টিগুণে যেমন এটি সমৃদ্ধ তেমনি অসাধারণ এর ঔষধিগুণ। রোজা রেখে ইফতারে হয়তো অনেকেই খেজুর খাই। তারপর সারা বছর আর খেজুরের খোঁজ রাখি না। বলা যায়, খেজুর খাওয়া আমাদের শুধু এক মাসের অভ্যাস। অথচ, খেজুর সারা বছরই খাওয়া যেতে পারে। খেজুর খাওয়ার অভ্যাস তৈরি করা স্বাস্থ্যের জন্য উপকারিই হবে। আসুন জেনে নেয়া যাক খেজুরের পুষ্টি ও ঔষধিগুণ।
পুষ্টি : প্রতি ১০০ গ্রাম খেজুরে পাওয়া যায় ২৭৭ কিলোক্যালরি শক্তি। এতে শর্করা ৭৪.৯৭ গ্রাম, প্রোটিন ১.৮১ গ্রাম, ফ্যাট ০.১৫ গ্রাম, কোলেস্টরল ০.০০ গ্রাম, ফাইবার ৬.৭ গ্রাম রয়েছে। খেজুরে আছে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন এ, ভিটামিন সি, ভিটামিন কে, সোডিয়াম, কপার, পটাশিয়াম, ক্যালসিয়াম, আয়রন, ম্যাঙ্গানিজ, জিংক, ফসফরাস, থায়ামিন, নাইয়াসিন, রিবোফ্যাভিন, বিটা-ক্যারোটিন সহ নানারকম স্বাস্থ্য উপকারি উপাদান। তবে শুকনা খেজুরে ভিটামিন সি নষ্ট হয়ে যায়।
ভেষজগুণ : খেজুর একটি আশ্চর্য খাদ্য উপকরণ। শুধু খেজুরগাছের ফল নয়, ফুল, পাতা, ফলের বীজ আর মূলের রয়েছে অসাধারণ ভেষজগুণ। নিয়মিত খেজুর খেলে সেরে যেতে পারে আপনার কঠিন সব অসুখ।
ক্যান্সার প্রতিরোধ : খেজুরে রয়েছে প্রচুর পুষ্টি, আর এটি প্রাকৃতিক আঁশে সমৃদ্ধ। গবেষণায় দেখা গেছে, খেজুরে আছে ক্যান্সার প্রতিরোধী উপাদান। অন্ত্রের ক্যান্সার নিরাময়ে খেজুর খুব উপকারি। আর নিয়মিত খেজুর খেলে ক্যান্সার হওয়ার সম্ভাবনা কমে যায়।
প্রসব বেদনা কমাতে : মুসলিম মহিয়সী মরিয়ম (আ.) যখন প্রসব বেদনায় কষ্ট পাচ্ছিলেন, তখন তিনি একটি খেজুর গাছের নিচে বসেছিলেন। বাতাসে গাছ নড়ার ফলে যে খেজুর নিচে পড়েছিল তা খেয়ে তার ব্যথা উপশম হয়েছিল। বর্তমানেও সৌদি আরবের অধিবাসীরা প্রসব-পূর্ববর্তী ও পরবর্তী সময়ে এই উদাহরণটি অনুসরণ করে থাকেন। খেজুর জরায়ুর মাংসপেশির দ্রুত সংকোচন-প্রসারণ ঘটিয়ে তাড়াতাড়ি প্রসব হতে সাহায্য করে। এ ছাড়া এই ফল প্রসব-পরবর্তী কোষ্ঠকাঠিন্য ও রক্তরণ কমিয়ে দেয়।
হৃদরোগের মহৌষধ : খেজুর হৃৎপিণ্ডের কার্যমতা বৃদ্ধি করে। রক্তপরিশোধণে ভূমিকা রাখে। হৃৎপিণ্ডের সংকোচন-প্রসারণ স্বাভাবিক রাখে। তাই হৃদরোগে আক্রান্ত রোগীর জন্য খেজুর অসাধারণ উপকারি।
দৃষ্টিশক্তি বাড়ায় : খেজুরে আছে প্রচুর পরিমাণ ভিটামিন ‘এ’। ভিটামিন ‘এ’ দৃষ্টিশক্তি বাড়াতে কার্যকরী ভূমিকা রাখে। রাতকানা রোগ প্রতিরোধেও খেজুর অত্যন্ত কার্যকর।
শক্তিদায়ক : রোজায় দীর্ঘসময় খালি পেটে থাকার কারণে দেহে প্রচুর গ্লুকোজের প্রয়োজন হয়। খেজুরে অনেক গ্লুকোজ থাকায় এ ঘাটতি পূরণ হয়। এটি রক্ত উৎপাদনকারী।
হাড়কে মজবুত করে : ক্যালসিয়াম হাড় গঠনে সহায়ক। আর খেজুরে আছে প্রচুর পরিমাণ ক্যালসিয়াম। যা হাড়কে মজবুত করে। হাড়য় রোগের হাত থেকে রাখে নিরাপদ।
এ ছাড়া খেজুর নানারোগের ঔষধ; যেমন খেজুর হজমশক্তি বর্ধক, পাকস্থলীর ও যকৃতের শক্তি বাড়ায়, কামশক্তি বর্ধক, মুখে রুচি আনে, রোগ প্রতিরোধ মতা বাড়ায় এবং পেটের গ্যাস, শ্লেষ্মা, কফ দূর করে, শুষ্ক কাশি এবং এজমায় উপকারি। পঘাত এবং সব ধরনের অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ অবশকারী রোগের জন্য উপকারি। খেজুরের বিচি রোগ নিরাময়ে বিশেষ ভূমিকা রাখে। খেজুরবিচূর্ণ মাজন হিসেবে ব্যবহার করলে দাঁত পরিষ্কার হয়। খেজুর ফুলের পরাগরেণু পুরুষের বন্ধ্যাত্ব দূর করে শুক্রাণু বৃদ্ধি করে।
4) টুকরো লেবু রেখে দিলে ফ্রিজ থাকবে সবসময় দুর্গন্ধমুক্ত।
ফ্রিজের দুর্গন্ধ দূর করতে,
ফ্রিজে যেহেতু খাবার সংরক্ষণ করে রাখা হয় সেহেতু ফ্রিজের পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতার বিষয় সবার আগে নিশ্চিত হতে হবে। পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতার পাশাপাশি খেয়াল রাখতে হবে ফ্রিজের গন্ধের দিকটা।
ফ্রিজ যতই পরিষ্কার করা হোক না কেন, কয়েকদিন গেলেই ফ্রিজে দুর্গন্ধের সৃষ্টি হয়। ফ্রিজের এই দুর্গন্ধ দূর করতে পারে আপনার হাতের কাছে থাকা এক টুকরো লেবু।
ফ্রিজ পরিষ্কার করে লেবু টুকরো করে রেখে দিন ফ্রিজের ভেতর। লেবু শুষে নিবে আপনার ফ্রিজের বাজে গন্ধ। কয়েকদিন পর লেবু শুকিয়ে গেলে আবার নতুন করে লেবু টুকরো করে রেখে দিন। টুকরো লেবু রেখে দিলে ফ্রিজ থাকবে সবসময় দুর্গন্ধমুক্ত।
No comments:
Post a Comment