1) প্রতিটি #নারী সুন্দর জীবন পেতে চায়। - -
"বিসমিল্লাহিততা-ম্মাতি মিন শাররি মা-খলাক্ব"অর্থাৎ, আল্লাহর পরিপূর্ণ নামে সকল খারাপ সৃষ্টি থেকে পানাহ চাই। ===>>
প্রতিটি #নারী সুন্দর জীবন পেতে চায়।
যার শুরু হয় সাংসারিক জীবন দিয়ে।
এ যাত্রায় খুব সামান্য বিষয় নিয়ে স্বামী-স্ত্রীর মাঝে হয় মনমালিন্য।
সৃষ্টি হয় দূরত্ব।
শয়তান এ সুযোগকে কাজে লাগিয়ে রাগারাগি থেকে এক পর্যায়ে হাতাহতি,সর্বশেষ বিচ্ছেদ ঘটায়।
ভেঙ্গে যায় সংসার...
সব হারিয়ে অভাগা খুঁজে মৃত্যু্...
#দুনিয়ায় জান্নাতি সংসার পাবার একটি ছোট্ট টিপস দেয়া হলো।
স্বামী যখনই বাইরে থেকে বাসায় ফিরবেন,
হাসি মুখে সালাম দিয়ে
"বিসমিল্লাহিততা-ম্মাতি মিন শাররি মা-খলাক্ব"
অর্থাৎ, আল্লাহর নামে সকল খারাপ সৃষ্টি থেকে পানাহ চাই।
এ দোয়াটি পড়বেন এর পর স্বামীর শারিরিক খোজ খবর নিবেন এবং তার প্রয়োজনীয় খেদমত করবেন।
এরপরে মন বুঝে সমস্যা শেয়ার করে পরামর্শ চাইবেন ।
কখনও তাকে হেয় করবেন না ।এ ব্যাপারে খুব সতর্ক থাকতে হবে।
যদি কখনো পরস্পর মনমালিন্য হয় তাহলে উল্লেখিত দোয়াটি পড়তে থাকবেন।
এটি আগুনের উপর পানি ছিটানোর মত উপকারী।
ইনশাআল্লাহ এভাবেই আপনার সংসার একটি জান্নাতে পরিণত হবে।
আল্লাহ পাক আমল করার তৌফিক দান করুণ।আমীন।
(হাকীম আখতার সাহেব (রহ.)এর অনুকরনে লিখিত)
2) ভালো স্মরণশক্তির পেছনে অবদান ঘুমের
: স্মরণশক্তি কী? স্মৃতি গঠন হয় কিভাবে? বহুকাল আগে থেকে যেসব বিষয় ও প্রশ্ন বিতর্কের কেন্দ্রবিন্দুতে ছিল, সেগুলো মধ্যে এই স্মৃতিশক্তিত ‘গঠনতন্ত্র’ও রয়েছে। স্মরণশক্তি নিয়ে যাবতীয় প্রশ্নের উত্তর খোঁজার জন্য এ পর্যন্ত গবেষণাও হয়েছে অজস্র। এসব গবেষণার মাধ্যমেই ঘুম ও স্মরণশক্তির মধ্যে সম্পর্ক খুঁজে পেয়েছেন বিজ্ঞানীরা এবং এই তত্ত্ব এখন বেশ প্রতিষ্ঠিত।
কিছুদিন আগে এক গবেষণায় নিশ্চিত করা হয়েছিল যে ঘুমের সময়ই ভালো স্মরণশক্তি গড়ে ওঠে। এর সম্প্রতি এক নতুন গবেষণা বলছে, ঘুম ও ভালো স্মরণশক্তি গড়ে ওঠার মধ্যে যে সম্পর্ক রয়েছে তা গড়ে ওঠে মস্তিষ্কের মলিকিউলার এবং শারীরিক উদ্দীপনার কারণে।
গবেষণায় নেতৃত্ব দানকারী স্নায়ু ও মনোবিজ্ঞানের অধ্যাপক ড. ওয়েন-বিয়াও গ্যান বলেন, “মানুষ যখন ঘুমায় তখন নিউরন মস্তিষ্কের শাখাবহুল অংশগুলোর মধ্যে এক ধরনের বিশেষ যোগাযোগ ব্যবস্থা গড়ে তোলে এর এই কারণেই দীর্ঘমেয়াদী স্মরণশক্তি গড়ে ওঠে।”
নিউ ইয়র্ক ইউনিভার্সিটি ল্যাংগন মেডিক্যাল সেন্টারের আওতাধীন স্কারবল ইনস্টিটিউট অব বায়োমলিকিউলার মেডিসিনের একদল বিজ্ঞানী গবেষণার মাধ্যমে এই তথ্য নিশ্চিত করেন।
3) শুক্রাণু বৃদ্ধির পাঁচ উপায় LINK
3-a) কোলে ল্যাপটপ রেখে কাজ না করা: দীর্ঘক্ষণ ধরে কোলে ল্যাপটপ রেখে কাজ করলে স্পার্ম কাউন্ট কমে যায়। কমে যায় শুক্রাণুর গতি। শুক্রাণুর ডিএনএ-তে পরিবর্তন দেখা যায়। ল্যাপটপের সঙ্গে যদি WiFi কানেকশন থাকে তাহলে এই সমস্যা বৃদ্ধি পায়। LINK4) যে কারণে তেলাপিয়া মাছ খাওয়া উচিত নয় ===>>
মাছ হিসেবে তেলাপিয়া এখন খুবই জনপ্রিয়। এর কারণ হলো, এই মাছটি দামে সস্তা, রান্না করা সহজ এবং এর কাঁটা কম। তাই এখন ঘরে ঘরেই এই মাছ রান্না চলছে দেদার। কিন্তু, প্রকৃতপক্ষে এই মাছটি না খাওয়াই উত্তম। কারণ, মাছটি পরোক্ষভাবে নানা প্রাণঘাতী রোগের কারণ হতে পারে। চাহিদা বেশি বলে তেলাপিয়া এখন খামারে চাষ করা হয়। একেকটা খামারে বিপুল মাছ চাষ করা হয়ে থাকে। কিন্তু, এদের খাবার হিসেবে বাজারের বিক্রি হওয়া কোনো মাছের খাবার দেওয়া হয় না। খাবার হিসেবে বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই যা দেওয়া হয় তা হলো, হাঁস-মুরগির বিষ্ঠা। এই খাবার খেয়ে রোগজীবাণু শরীরে বয়ে বেড়ায় তেলাপিয়া। আর ওই খাবার খাওয়া এসব খামারের তেলাপিয়া খেলে হৃদরোগ, পক্ষাঘাত এমনকি হাপানিও হতে পারে। শুধু কি তাই, এসব তেলাপিয়া খাওয়া মানেই হার্ট অ্যাটাকের পথ সুগম করা।এ ছাড়া এতে প্রোটিনের মাত্রা খুব কম থাকে। এদের শরীরে ডিবুটাইলিন নামের এক প্রকার কেমিক্যাল জমা হয়। আর এই ডিবুটাইলিন হাপানি, মেদ ও অ্যালার্জির জন্ম দিয়ে থাকে। এ ছাড়া এদের শরীরে ডাই-অক্সিন থাকে। আর মুক্ত পানির তেলাপিয়ার চেয়ে খামারের তেলাপিয়ার শরীরে এই ডাইঅক্সিনের মাত্রা ১১ গুণ বেশি থাকে।
এই প্রক্রিয়ায় চাষ করা রুই মাছ খাওয়ার ক্ষেত্রেও রয়েছে সতর্কবাণী। গবেষকরা বলেছেন, খামারে তেলাপিয়ার মতোই একই পদ্ধতিতে রুই মাছ চাষের ঘটনাও ঘটছে। আর ওই রুই মাছ মানবদেহে ক্যান্সারের কারণ হতে পারে। যে কারণে গবেষকরা হোটেলে খাওয়ার সময় কিংবা বাজার থেকে কেনার সময় জিজ্ঞেস করে কিনতে বলেছেন যে, এটা কি মুক্ত পানির তেলাপিয়া নাকি খামারের। - See more at: http://www.kalerkantho.com/online/lifestyle/2014/06/04/92454#sthash.JAxdn9by.a2fe40hb.dpuf
No comments:
Post a Comment