1) হস্তমৈথুন ===>> LINK
পুরুষ হস্তমৈথুন করলে প্রধান যে সবসমস্যায়
ভুগতে পারে তারমধ্যে একটি হল
নপুংসকতা (Impotence) ।
অর্থাৎ
ব্যক্তি যৌন সংগম স্থাপন
করতে অক্ষম হয়ে যায়।
আরেকটি সমস্যা হল অকাল বীর্যপাত
(Premat ure Ejaculation)।
অর্থাৎ
খুব অল্প সময়ে বীর্যপাত ঘটে।
ফলে স্বামী তার স্ত্রীকে সন্তুষ্ট
করতে অক্ষম হয়। বৈবাহিক সম্পর্ক
বেশিদিন স্থায়ী হয় না।
আরো একটি সমস্যা হল, বীর্যে শুক্রাণুর
সংখ্যা কমে যায়।
তখন বীর্যে শুক্রাণুর সংখ্যাহয় ২০
মিলিয়নের কম। [২ কোটি]। যার
ফলে সন্তান জন্মদানে ব্যর্থতার
দেখা দেয়। একজন পুরুষ যখন
স্ত্রী গমন করেন তখন তার
থেকে যে বীর্য বের হয়
সে বীর্যে শুক্রাণুর সংখ্যা হয় ৪২
কোটির মত। স্বাস্থ্যবিজ্ঞান
মতে কোন পুরুষের থেকে যদি ২০
কোটির কম শুক্রাণু বের হয়
তাহলে সে পুরুষ থেকে কোন সন্তান হয়
না। অতিরিক্ত হস্তমৈথুন পুরুষের
যৌনাঙ্গকে দুর্বল করে দেয়। আর
শরীরের অন্যান্যযেসব ক্ষতি হয়।
পুরো শরীর দুর্বল হয়ে যায়
এবং শরীর রোগ-বালাইয়ের যাদুঘর
হয়ে যায়। * চোখের ক্ষতি হয়।
* স্মরণ শক্তি কমে যায়।
* মাথা ব্যথা হয়
ইত্যাদি আরো অনেক সমস্যা হয়
হস্তমৈথুনের কারণে।
আরেকটি সমস্যা হল। অর্থাৎ সামান্য
উত্তেজনায় যৌনাঙ্গ
থেকে তরল পদার্থ বের হয়।
ফলে অনেক মুসলিমভাই সালাত
পড়তে পারেন না। মহান আল্লাহ
তা‘আলার স্মরণ থেকে মুসলিমদের
দূরে রাখে হস্তমৈথুন। আর কোন
নারী যখন স্বমেহন
বা হস্তমৈথুন করে তখন তার
কুমারীত্ব (Virgi nity) হারানোর
সম্ভাবনা বেড়ে যায়।
অনেকে স্বমেহন
করতে গিয়ে কুমারীত্ব হারিয়ে ফেলে।
ফলে তার
বিয়ে করতে সমস্যা হয়। বিয়ের পর
স্বামী তার এ
অবস্থা দেখে তাকে সন্দেহ
করে তালাক দেয়। তাই হস্তমৈথুন
নারীদের অনেক বড় সমস্যার
সৃষ্টি করে। আরো অনেক
সমস্যা থাকতে পারে। - -
1-a) জুতার সাথে মোজার,
চায়েরসাথে বিস্কুটের, কাগজে র
সাথে কলমের যেরকম ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক
হস্তমৈথুনের সাথে পর্ণোগ্রাফিরও
সে রকমই সম্পর্ক। পর্ণোগ্রাফির
ব্যবসা হল কোটি কোটি টাকার
ব্যবসা।
পশ্চিমারা যদি হস্তমৈথুনের
অপকারিতা মানুষের
কাছে তুলে ধরে তাহলে তাদের
কোটি কোটি টাকার ব্যবসার
ক্ষতি হবে। কারণ তখন হস্তমৈথুনের
হার কমে যাবে। ফলে পর্ণো সিডি,
ম্যাগাজিন-এর
বিক্রি ব্যাপকভাবে কমবে। এজন্য
তারা হস্তমৈথুনের কোন
অপকারিতা নেই বলে অপপ্রচার
চালাচ্ছে। তারা সমকামিতা বৈধ
করেছে। সমকামিতার মত
হস্তমৈথুনের অপকারিতাকেও
তারা এড়িয়ে চলছে।
2) মধু - - - -
মধু সঙ্গে দারুচিনি মিশিয়ে খেলে তা রক্তনালীর সমস্যা দূর করে এবং রক্তের খারাপ কোলেস্টেরলের পরিমাণ ১০ শতাংশ পর্যন্ত কমিয়ে দেয়৷ মধু ও দারুচিনির মিশ্রণ নিয়মিত খেলে হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি কমে এবং ইতিমধ্যেই যাদের একবার হার্ট অ্যাটাক করেছে তাদের ক্ষেত্রেও দ্বিতীয় বার হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকি কমে যায়৷ বেশি উপকার পেতে সকালে নাস্তার আগে হালকা গরম পানির সঙ্গে মধু ও দারুচিনি মিশিয়ে খান৷ LINK
2-a)
যাদের হজমের সমস্যা রয়েছে তারা প্রতিদিন সকালে মধু খেতে পারেন৷ মধু পেটের অম্লভাব কমিয়ে হজম প্রক্রিয়ায় সাহায্য করে৷ হজমের সমস্যায় প্রতিবার ভারি খাবারের আগেও একচামচ মধু খেতে পারেন৷
2-b) প্রতিদিন মধু খেলে ওজন কমে৷
বিশেষ করে খালি পেটে হালকা গরম পানিতে লেবুর রস ও মধু মিশিয়ে খাওয়াও উপকারি৷ এছাড়াও এভাবে প্রতিদিন খেলে লিভার পরিষ্কার থাকে, শরীরের বিষাক্ত উপাদান বের হয়ে যায় এবং শরীরের মেদ গলে যায়৷ LINK3) ৮৪ ধরনের মোড়কজাত খাদ্যপণ্যের নমুনা সংগ্রহ করে রাসায়নিক পরীক্ষায় দেখা গেছে, এসব পণ্যের ৭৬ শতাংশ ভেজাল।
LINK4) ভেষজ গুণের জন্য কাঁচা রসুন বেশী উপকারী।
4-a) রসুন উচ্চরক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করে, হৃদরোগের ঝুঁকি কমিয়ে দেয়। শরীরের ব্যথা কমিয়ে দেয়।
5) আপেল খান হৃদরোগ কমান,
---------------------------
প্রযুক্তির এই উৎকর্ষতার সময়ে প্রতিনিয়ত বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হচ্ছে আমাদের শরীর। আর এই রোগের মধ্যে হৃদরোগ অন্যতম। উন্নত বিশ্ব থেকে শুরু করে উন্নয়নশীল প্রতিটি দেশেই হৃদরোগের প্রাদুর্ভাব লক্ষ্য করা যায়। আর এর চিকিৎসা পদ্ধতিও বেশ ব্যয়বহুল। কিন্তু হৃদরোগ হওয়ার আগেই যদি প্রাকৃতিক উপায়ে এর বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তোলা যায় তাহলে দরকার হবে না চিকিৎসকের শরণাপন্ন হওয়া, লাগবে না বাড়তি খরচ। কারণ মাত্র একটি আপেল কমিয়ে দিতে পারে আপনার হৃদরোগের ঝুঁকি।
সম্প্রতি ব্রিটিশ হার্ট ফাউন্ডেশনের একদল বিশেষজ্ঞ জানিয়েছেন যে প্রতিদিন একটি করে আপেল খেলে হৃদরোগের ঝুঁকি অনেক কমে যায়। যেহেতু বয়সে তরুনদের হৃদরোগের আশঙ্কা কম থাকে তাই বয়স্কদের অন্তত দিনে একটি করে আপেল খাওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন বিশেষজ্ঞ দল।
বর্তমান মুক্ত বাজার বিশ্বে আপেল এখন সবখানেই পাওয়া যাচ্ছে। নিজের সাধ্যের মধ্যে খুব সহজেই একটি আপেল কিনে খাওয়া যেতে পারে শরীরের সুদূরপ্রসারী ভালোর জন্য। আমাদের মধ্যে শতকরা দশজনের মধ্যে নয়জনই দিনে একবারও ফল খান না। যার কারণে পরিনত বয়সের দিকে এগুবার সঙ্গে সঙ্গে মানুষ হৃদরোগসহ অন্যান্য রোগে আক্রান্ত হয়। সকাল, দুপুর এবং রাতের খাবারের খাদ্য তালিকায় অন্তত একটি ফল রাখুন আর সতেজ থাকুন দীর্ঘদিন। LINK
বাংলামেইল২৪ডটকম
No comments:
Post a Comment